সোমবার , ৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. ইসলামিক
  7. কবিতা
  8. কৃষি ও প্রকৃতি
  9. ক্যাম্পাস
  10. খাদ্য ও পুষ্টি
  11. খুলনা
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. চট্টগ্রাম
  15. চাকরীর খবর

জামায়াতের কর্মসূচি বন্ধে আবেদনের শুনানি পিছিয়ে ১২ নভেম্বর

প্রতিবেদক
বার্তা প্রবাহ
নভেম্বর ৬, ২০২৩ ১২:৪৮ অপরাহ্ণ

অনলাইন ডেস্ক : জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে চলা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দলটির মিছিল-সমাবেশসহ সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আপিল বিভাগে করা আবেদনের শুনানির দিন পিছিয়েছে। ১২ নভেম্বর নতুন দিন ধার্য্য করা হয়েছে।

সোমবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে আবেদনটির শুনানির জন্য ৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ। এ ছাড়া আদালতে মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় সমাবেশ করে রেজিস্ট্রেশন দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগের আবেদনের শুনানিও হওয়ার কথা ছিল আজ।

এদিন শুনানিতে আদালতে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী তানীয়া আমীর ও আহসানুল করীম এবং জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জিয়াউর রহমান।

আদেশের পরে তানীয়া আমীর গণমাধ্যমকে জানান, আজ আদালত অবমাননার ও নিষেধাজ্ঞার আবেদনের শুনানি ছিল। একইসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও মুলতবির আরেকটি আবেদন ছিল। তানিয়া আমীর আদালতকে বলেন আদালত অবমাননার আবেদন আগে শুনানির জন্য। তখন আদালত বলেন, হাইকোর্টের পুরো রায় দেখতে লিভ টু আপিল শুনতে হবে। ১২ তারিখ মূল মামলাটাই শুনে ফেলি।

এসময় ১২ তারিখ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার আর্জি জানান আইনজীবী। তিনি বলেন, ‘তারা নাশকতা করছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে।’

এর পর আদালত বলেন, ‘চিন্তা করবেন না, ১২ তারিখ কার্যতালিকার শীর্ষে থাকবে।’

এর আগে গত ২৬ জুন জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে এবং তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে আবেদন করেন মওলানা সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, মো. হুমায়ুন কবির ও ইমদাদুল হক নামে তিন ব্যক্তি। তাদের পক্ষে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে মাওলানা সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীর পক্ষে এ আবেদন করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। এ ছাড়া আদালতে মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় সমাবেশ করে রেজিস্ট্রেশন দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে পৃথক আরেকটি আবেদন করেন মাওলানা রেজাউল হক চাঁদপুরী। এটিও দাখিল করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।

ওই আবেদনের পর ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেছিলেন, ‘আমরা দুটি আবেদন করেছি। একটা হচ্ছে হাইকোর্টের রায় বলবৎ থাকার পরও ১০ বছর পরে জামায়াত কর্মসূচি পালন করেছে। আমরা জামায়াতের সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়েছি। আরেকটি আদালত অবমাননার। কারণ তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির মাধ্যমে নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি করেছে, যেখানে আদালত অবমাননার বিষয় আছে। অথচ হাইকোর্টের রায়ে তাদের নিবন্ধন অবৈধ।

সর্বশেষ - খুলনা

আপনার জন্য নির্বাচিত